সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

Yaqin se yaadon ke bare mein kuchh kaha nahin ja sakta- IFTIKHAR ARIF

Tum ne jo phuul mujhe ruḳhsat hote vaqt diyā thā

vo nazm maiñ ne tumhārī yādoñ ke saath, lifāfe meñ band kar ke rakh dī thī

aaj dinoñ baad | bahut akele maiñ use khol kar dekhā hai,

phuul kī nau pañkhuḌiyāñ haiñ,

nazm ke nau misre,

yādeñ bhī kaisī ajiib hotī haiñ,

pahlī pañkhuḌī yaad dilātī hai us lamhe kī| jab maiñ ne,

pahlī baar tumheñ bharī mahfil meñ| apnī taraf musalsal takte hue dekh liyā thā,

dūsrī pañkhuḌī jab ham pahlī baar, ek dūsre ko kuchh kahe baġhair,

bas yūñhī, jaan buujh kar nazar bachāte hue| ek rāhdārī se guzar ga.e the,

phir tīsrī baar|
 jab ham āchānak ek moḌ par kahīñ mile

aur ham ne bahut saarī bāteñ kiiñ | aur bahut saare baras,

ek saath pal meñ guzār diye

aur chauthī baar ab maiñ bhūlne lagā huuñ

bahut dinoñ se Thahrī huī udāsī keī vajah se shāyad

kuchh log kahte haiñ udāsī tanhā.ī keī kokh se janam letī hai

mumkin hai Thiik kahte hoñ

kuchh log kahte haiñ bahut tanhā rahnā bhī udāsī kā sabab ban jaatā hai

mumkin hai ye bhī Thiik ho

mumkin hai tum aao to bhūlī huī saarī bāteñ phir se yaad aa jaa.eñ

mumkin hai tum aao to vo bāteñ bhī maiñ bhuul chukā huuñ jo abhī mujhe yaad haiñ

yādoñ ke baare meñ aur udāsī ke baare meñ aur tanhā.ī ke baare meñ

koī baat yaqīn se nahīñ kahī jā saktī

https://www.rekhta.org/nazms/yaqiin-se-yaadon-ke-baare-men-kuchh-kahaa-nahiin-jaa-saktaa-tum-ne-jo-phuul-mujhe-rukhsat-hote-vaqt-diyaa-thaa-iftikhar-arif-nazms


রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১

পরিভাষাহীন: অভিষেক

পরিভাষাহীন: অভিষেক



আমরা কারা?

দুই নগ্ন দেহ, এক আলিঙনে...


নাকি দুই আত্মা, এক নতুন প্রেমের গল্পের উদ্দাপনে?

আমরা নোংরা, আমরা ত্যাজ্য।


হ্যাঁ, তাই তো, কিন্তু শুধুমাত্র এই অন্ধ সমাজের চোখে।

আর ঈশ্বরের কাছে?

আমরা শ্বাশত, আমরা জীবন্ত।


সত্যিই কি তাই? আমরাতো অস্তিত্বহীন, আমরাতো পরিভাষাহীন।



আমি তো পরিভাষা চাইনি।

তাহলে কি চেয়েছো তুমি?


এক সময় হয়ত ভালবাসতে চেয়েছিলাম,

এখন শুধু ঈশ্বর হতে চাই।

ক্ষমা করতে চাই, নিজেকে, তোমাকে,

এই অন্ধ সমাজকে, প্রেম করার মতন হৃদয় হয়ত আর নেই আমার,

তাই শুধুই করুনা দিতে চাই।



আর সাহস!! সাহস আছে??

সেই সাহস কি খুঁজে দেবে আমাদের এক নতুন পরিভাষা!

আমরাতো আর কিছু খুঁজছিনা!

আমরাতো পেয়ে গেছি,

আমি তোমাকে, তুমি আমাকে, এই অন্ধকার সংসারকে।


তাহলে থাক না, আমাদের পরিভাষাহীন এই প্রেম, অন্ধকার সংসারে নগ্ন হয়েই থাক, পাপ হয়েই থাক।

কিন্ত তাতে কি কারুর মঙ্গল হবে না?


আমি তো কারুর মঙ্গল কামনা করিনি।

তাহলে যে আমরা মঙ্গলময়ী ঈশ্বর হয়ে উঠতে পারবো না, ক্ষমা করতে পারব না।


হয়ত ঈশ্বর হওয়া আমাদের এই নোংরা, পাপী শরীরের ভাগ্যেই নেই।

আমরাতো প্রেম করেছি, পাপতো করিনি।

তাহলে আমাদের প্রণয় কি ওই পাথরের মন্দিরে খোঁদাই করা হবে?

সে নাই বা হোক, আমরা যে তাহলে শুধুমাত্র এক পাথরের মূর্তি হয়ে রয়ে যাবো।

আমরা যে আর জীবন্ত ঈশ্বর হয়ে উঠতে পারবো না।


আমি তো পূজো চাইনি, আমাদের প্রেম থাকবে পূজোহীন, পরিভাষাহীন,

বিলুপ্ত, আর এই অন্ধ সমাজের চোখে অদৃশ্য।


আচ্ছা আমরা যদি আবার হারিয়ে যাই এই সংসারে?


আমাদের আত্মা একে অপরকে খুঁজে পাবে, সঙ্গে থাকবে,

এই আলিঙনে প্রেম প্রতিষ্ঠা করবে।

আমাদের সেই প্রতিষ্ঠা কি পারবে, ঈশ্বেরর কাছে পবিত্র হয়ে উঠতে?

ঈশ্বরতো অন্ধ নয়!

আমাদের প্রেম তার কাছে এক নতুন পরিভাষা নিয়ে পরিচিত হয়ে উঠবে।


তাই হোক, এই অন্ধ সমাজে না হয় আমরা পরিভাষাহীনই রইলাম, ত্যাজ্য রইলাম।

কিন্ত এক সঙ্গে, এক প্রেমের আলিঙনেই রইলাম।


তুমি চিন্তা করছো কেন? আমরা ঈশ্বরের কাছে পবিত্র হয়ে উঠবো।

আমাদের সব পাপ মুছে যাবে, এই প্রেমের আলিঙনে আমরা

এক নতুন ঈশ্বর হয়ে উঠবো।

এক নতুন পরিভাষা খুঁজে পাবো।

খুঁজে পাবো এক নতুন ঈশ্বর, এক নতুন প্রেমের পরিভাষা।



©অভিষেক

শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১

অনু গল্প: রূপকথার শেষটুকু..#সাদিয়া রশিদ

অনু গল্প: রূপকথার শেষটুকু..#সাদিয়া রশিদ


রূপকথায় যেমন থাকে--"অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বাস করিলো"- এমনি একটা স্বপ্নের ঘোরে বসবাস সেমন্তীর। শিশিরে পা ভিজিয়ে,ফুলের গন্ধ বুকে নিয়ে সকাল হয় তার। প্রজাপতির পেছনে ছুটে ক্লান্ত হয়ে অপরাহ্ন হয়। সোনাঝরা বিকেলে সূর্য টাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে সন্ধ্যে গড়ায়। বাবা-মার রাজকন্যা,আহ্লাদী-অভিমানী সেমন্তীর তারপরও কিসের এতো উদাসীনতা, কোথা হতে মেঘ কালো করা বিষণ্ণতা এসে গ্রাস করে নিয়ে যায় তাকে! আহারে মেয়ে !  -এক বুক ভাঙা কষ্ট আছে বৈকি তার! দেখি আমার এই গল্প একটু খানিক হলেও সেমন্তীর কষ্টে সুখের প্রলেপ দিতে পারে কিনা!!

কোন একদিন......
একদিন ঝুম বৃষ্টি দুপুরে দরজায় ঠক ঠক শব্দ। সেমন্তী দরজা খুললে ভেজা শরীরে দেখতে পেলো নিলয় কে। দুই জোড়া চোখ একে অন্য কে দেখছে। সেমন্তীর বড় মায়া হলো...বেচারা কাক ভেজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। 
"আমি নিলয়.. এটা কি ৩৭/এ?" 
সেমন্তী : না,আপনি ভুল বাসায় এসেছেন...ভেতরে আসুন...ভিজে যাচ্ছেন..দাঁড়ান টাওয়েল নিয়ে আসি।

একপ্রকার অনিচ্ছা সত্ত্বেও ভেতরে ঢুকলো নিলয়। 
নিলয়: এভাবে স্ট্রেঞ্জার বাসায় ঢুকানো কি ঠিক হলো? খারাপ মানুষ ও তো হতে পারি আমি!! 

সেমন্তী চুপ করে তাকিয়ে আছে মেঝের দিকে। নিলয় খুব খেয়াল করে দেখছে সেমন্তীকে। সাধারন চেহারার শ্যামা মেয়ে..কি যেন আছে তবু..,,,,, চোখ দুটো মায়াকাড়া.. বিষন্ন.. কাছে টানে খুব.. বোঁচা নাক চেহারার মিষ্টি ভাব টা বাড়িয়ে দিয়েছে, বাঙালী শারীরিক গড়ন.. জলপাই রঙের সালোয়ার কামিজ পরনে। কি স্নিগ্ধ লাগছে? 
সেমন্তী চা এগিয়ে দিলো। 

নিলয়: ধন্যবাদ চায়ের জন্য। বৃষ্টি থেমে গেছে। আজ তাহলে আসি। সবকিছুর জন্য অনেক ধন্যবাদ।আপনার নাম টা জানা হলো না। 
সেমন্তী : আমি সেমন্তী... 
নিলয়: বাহ..সুন্দর নাম। মানে সাদা গোলাপ? 

সেমন্তী দরজায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নিলয়ের চলে যাওয়া দেখলো। 
সেমন্তী -নিলয় কাহিনীর এখানেই সূত্রপাত। তারপর যা হয়... নিলয়-সেমন্তীর ভালোবাসার দিবস-রজনী।মাঝে মাঝে সেমন্তী কে খুব আনমনা লাগে... নিলয় জানতে চায়.

"এতো কি ভাবো তুমি সেমন্তী?
"সেমন্তী হাসে শুধু!চুপ করে থাকে। 
নিলয়: কিছু লুকিও না আমার কাছে। কষ্ট থাকলে বলো আমাকে..শুষে নিবো সব কষ্ট তোমার। 
সেমন্তী : নিলয়.. আমাদের খুব সুখের সংসার হবে দেখে নিও.. খুব ফুটফুটে একটা মেয়ে বাবুও থাকবে আমাদের। নাম রাখবো... "নয়নতারা" 
নিলয়: আর বাবুর নাক তোমার মতো বোঁচা হবে, কারনে-অকারনে অভিমানে গাল ফুলাবে..আর মা-মেয়ে মিলে আমার জীবনের বারোটা বাজাবে। 

আজ তাদের ভালোবাসার তিন বছর পূর্তি। 
নিলয় দাঁড়িয়ে আছে। চারিদিকে নয়নতারা ফুটে আছে। সেমন্তীর কবরে নিলয় নিজ হাতে অনেক নয়ন তারা গাছ লাগিয়েছে। এক বছর হলো সেমন্তী চলে গেছে তাকে ছেড়ে.. রক্তের খারাপ অসুখ টার সাথে যুদ্ধ করে হেরে গেছে মেয়েটা। নিলয়ের চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। সেমন্তী কে হারানোর বেদনা সহ্য করার মতো ক্ষমতা বিধাতা তাকে দেয়নি। 

পুনশ্চ: গল্পের শেষটা এমনও হতে পারতো..সেমন্তী সুস্থ হয়ে গেলো। তাদের কোল জুড়ে "নয়নতারা".. তাদের জীবনটা রূপকথার গল্পের মতো কেটে গেলো! চারিদিকে হাসি আনন্দ রাশি রাশি। কিন্তু জীবন তো গল্প নয়!

©সাদিয়া রশিদ

শুক্রবার, ২৩ জুলাই, ২০২১

চলে যেতে চাও?- সমৃক চক্রবর্তী

চলে যেতে চাও?

চলে যেতে চাও? আপত্তি নেই, 

কিন্তু যাওয়ার পথের বাঁকে একবার ঘুরে তাকিও,

দেখবে তাসের ঘর ভেঙে পরছে অগচরে।


চলে যেতে চাও? আপত্তি নেই।  

জানবে তুমি গেলেও বসন্ত আসবে,

আবির খেলা হবে, রং মাখবে তুমি, রং মাখবো আমি।

কিন্তু নৈকট্য আগের মতন আর থাকবে না।


চলে যেতে চাও? আপত্তি নেই।

তুমি চলে গেলেও বরষার বিকেলে বারান্দায় চা খাওয়া হবে।

কিন্তু পেয়ালা থাকবে একটাই।


চলে যেতে চাও? আপত্তি নেই।

গঙ্গার ধারে আবারও সন্ধ্যা নামবে।

ডিঙি বেয়ে ঘরে ফিরবে জেলেরা। 


রাত পেরিয়ে আবার সকাল আসবে। 

সব কিছু আবার আগের মত হবে।

কিচ্ছুটি বদলাবে না। কিচ্ছুটি।


তবুও যদি চলে যেতে চাও..... আপত্তি নেই।

©সমৃক চক্রবর্তী

পাঠ: বিনোদিনী

বুধবার, ২১ জুলাই, ২০২১

আমার কোন গল্প নেই- অভিষেক

আমার কোন গল্প নেই....

আমার কোন গল্প নেই....


আমার স্বামী ভাতৃপ্রেমের উদাহরন

তার বিরহে আমি রইলাম,

চোদ্দ বছরের বনবাসে

সে আজও ঘরে ঘরে পূজিত।

কিন্তু তার পাশে আমার স্থান নেই।


আমি লক্ষণের স্ত্রী উর্মিলা,

আমার কোন গল্প নেই.. আমার কোন গল্প নেই।


সে যে পরম ভক্ত ছিল মহাদেবের,

ঈশ্বর মেনে ছিলাম আমি সেই দশাননকে, 

তবুও পরস্ত্রীকে,

অপহরন করার পাপ থেকে তার কোন মুক্তি নেই।


তাকে ছাড়া রামায়ন অসম্পূর্ণ

কিন্তু আমি, আমি রাবনের মন্দদারী।


আমার কোন গল্প নেই, আমার কোন গল্প নেই।

যুগে যুগে মন্দিরে পূজিত আমার স্বামী,

একমাত্র তার প্রেমিকার সাথে

শ্রেষ্ঠ প্রেমের উদাহরনে

এই সংসারে আজও তাদেরই নাম।


সে আমার জীবন সঙ্গী তো হলো,

কিন্তু আমার তার প্রতি প্রেমের

হয়ত আজও কারোর জানা নেই।

আমি কৃষ্ণের রুকমনী

আমার কোন গল্প নেই ....

আমার কোন গল্প নেই।


মানুষের পাপ ধোয়া আমার ভাগ্যে হয়ত নেই,

নদী হয়েও এই পৃথিবীতে, তাই আজ আমার কোন অস্তিত্ব নেই।


নদীদের মধ্যে আমি গঙ্গা নই,

তাই আজও আমার কোন পূজা নেই।

আমি স্বরস্বতি।

আমার কোন গল্প নেই।

©অভিষেক

বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১

তুমি রবে নীরবে- ©আমিনা তাবাস্সুম

তুমি রবে নীরবে

তুমি: কী ব্যাপার? এই অসময়ে যে?

আমি: তোমার কাছে আসার জন্য কোনো সময় অসময় লাগে নাকি?

তুমি: (মৃদু হেসে) সেটা বলেছি নাকি? তোমার মনে হয় আজ মন খারাপ?

আমি: নাহ, কোথায়? আমার আবার মন।

তুমি: এই যে, কথা শুনেই বুঝা যাচ্ছে যে তোমার মন খারাপ।

আমি: হুম, তুমি তো দেখি সব বেশি বেশি বুঝো।

তুমি: সব বেশি বেশি বুঝি কিনা জানিনা কিন্তু তোমার মনটা ঠিকই বুঝি।

আমি: (অল্প হেসে) তাই বুঝি?

তুমি: তুমি সেটা বুঝতে পারোনা?

আমি: না পারলে কি সময় অসময়ে বার বার তোমার কাছে ছুটে আসি?

তুমি: এখন বলো, মন খারাপ কেন?

আমি: তুমি না আমার মন বুঝো? এটাও না হয় বুঝে নাও।

তুমি : বরের সাথে ঝগড়া হয়েছে?

আমি: ধুর, তুমি তো ওকে ভালোমতোই চেনো। ও কি ঝগড়া করার মানুষ?

তুমি : হ্যাঁ, সে তো আবার স্ত্রীর প্রেমে পাগল। তোমার সাথে কি সে ঝগড়া করবে?

আমি: তোমার ওকে হিংসা হয়?

তুমি: হিংসা? কী জানি? হয়তোবা হয়, হয়তোবা হয়না। তুমি কোনটা চাও?

আমি: ওমা, আমি কী চাইবো?

তুমি : তোমার চাওয়ার উপরই তো সব। তোমার চাওয়াতেই তো আমি।

আমি: উফফ, আজকাল যে বড় রোমান্টিক ডায়লগ দিচ্ছ?

তুমি : কী করবো? তোমার তো আবার রোমান্স খুবই প্রিয়। এতে যদি তোমার মন ভালো হয়।

আমি: হয়েছে, রোমান্স করার জন্য আমার ও আছে। তোমার সাথে রোমান্স না করলেও চলবে।

তুমি: তাহলে শুধু শুধু আমাকে ঝুলিয়ে রেখেছো কেন?

আমি: ঝুলিয়ে কি আর শখ করে রেখেছি? তুমি যে আমার চিরকালের অভ্যাসের মতো। চাইলেই কি আর 
ছাড়া যায়?

তুমি : কী চাও আমার কাছ থেকে?

আমি: এই যে যখন তখন অকারণে তোমার কাছে আসতে চাই, বসতে চাই, হাসতে চাই, কাঁদতে চাই আর চাই তুমি সব শুনবে, সব বুঝবে আর যা চাইবো করবে। ব্যাস, এইটুকুই।

তুমি : ব্যাস, এইটুকু??? তোমার দেখি চাওয়ার শেষ নাই। লোভী কোথাকার।

আমি: আচ্ছা যাও, আমি না হয় লোভী। কিন্তু তুমি তো ঠিকই আমার সব আকাঙ্খা পূরণ করে এসেছো। 
যখন যা চেয়েছি সব দিয়েছ।

তুমি: কী করবো বলো? আমার কি আর কোনো উপায় আছে? আমি যে তোমার মনে বাঁধা পরে গেছি।

আমি: মুক্তি চাও?

তুমি : নাহ, আমার কী আর মুক্তি আছে? তোমার মনেই আমার জন্ম, তোমার মনেই আমার বাস, তোমার 
মনেই আবার হয়তোবা একদিন বিলীন হয়ে যাবো।

আমি: ওমা, তোমার মন খারাপ হচ্ছে?

তুমি : নাহ, আমার আবার মন।

আমি: ঠিক আছে যাও, আজ না হয় আমিই তোমার মন ভালো করার চেষ্টা করি। কী করি বলোতো? গান 
শুনবে?


আমি একা একা রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে কড়াইয়ের গরম সরিষার তেলে রসুন আর পাঁচ ফোড়ন ছেড়ে দিতে দিতে গুনগুন করে গান ধরলাম ………তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম…….

©আমিনা তাবাস্সুম

কথোপকথন-আমিনা

সাহর- শাহরিয়ার খান শিহাব

#পাঠপ্রতিক্রিয়া: "বড় হুজুর বলেন, 'শয়তান কাউকে নিজের দলে আসতে বাধ্য করে না। করতে পারেও না, সেই ক্ষমতাও তার নাই। সে শুধু আহবান করে, ফ...